এ থেকে আপনি যে সুবিধা পাবেন তা নিম্নরূপ ঃ
১। এই কার্ডটি নেওয়ার সাথে সাথে পোষ্ট অফিসে আপনার একটি অ্যাকাউন্ট খুলে যাবে ।
২। অফিস টাইমে যখন ইচ্ছা আপনার অ্যাকাউন্টে আপনি টাকা রাখতে এবং উঠাতে পারবেন ।
৩। বাংলাদেশের যেকোনো পোষ্ট অফিস থেকে আপনি এই টাকা তুলতে পারবেন এবং রাখতে পারবেন ।
৪। এক অ্যাকাউন্ট থেকে অন্য অ্যাকাউন্টে টাকা ট্রান্সফার করা যাবে ।
৫। টাকা রাখা বা উঠানোর পদ্ধতি হুবহু এটিএম বুথের মতোই ।
৬। অ্যাকাউন্টে ১০ টাকা থেকে শুরু করে ৫০০০০০ টাকা পর্যন্ত রাখা যাবে ।
কার্ডের বিভিন্ন খরচ ঃ
১। রেজিস্ট্রেশনসহ কার্ডটি পেতে আপনার খরচ হবে মাত্র ৪৫ টাকা ।
২। যেকোনো পরিমাণ টাকা রাখা বা উঠানোর জন্য ৫ টাকা চার্জ প্রযোজ্য ।
৩। এক অ্যাকাউন্ট থেকে অন্য অ্যাকাউন্টে টাকা ট্রান্সফার এর জন্য টাকার পরিমাণের ১% ভ্যাট দিতে হবে ।
৪। কার্ড হারিয়ে বা চুরি হয়ে গেলে অথবা রিপ্লেসমেন্ট করানোর জন্য ৪৫ টাকা দিয়ে পুনরায় কার্ড সংগ্রহ করা লাগবে ।
৫। পিন কোড পরিবর্তনের জন্য কোন টাকা প্রয়োজন হবেনা ।
৬। পিন কোড হারিয়ে বা ভুলে গেলে ২০ টাকা দিয়ে পিন কোড রি-ইস্যু করতে হবে ।
৭। এই কার্ডের মেয়াদ ৫ বছর । মেয়াদ শেষে পুনরায় ৪৫ টাকা দিয়ে কার্ড রি-নিউ করতে হবে ।
রেজিস্ট্রেশনসহ কার্ডটি পেতে যা যা লাগবে ঃ
১। পোষ্ট অফিস থেকে নির্ধারিত ফর্ম সংগ্রহ করতে হবে ।
২। ২ কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি ।
৩। জাতীয় পরিচয় পত্র / জন্ম সনদপত্র / পাসপোর্ট / ছাত্রদের পরিচয়পত্র ।
**উপভোগ করুন ডিজিটাল বাংলাদেশের ডিজিটাল পোষ্ট আর লাইক এবং কমেন্ট করুন এই পোষ্টে**
সারা দেশ এখন ডিজিটাল হচ্ছে , Boss আপনি হচ্ছেন কবে ?
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন