আপনিও হতে পারেন Microsoft Office Excel-2007 এর একজন সন্মানিত ব্যবহার কারি –
আমি এক্সেল সম্পর্কে শুরু হতে শেষ পর্যন্ত টিউন করবনা । আমার এই টিউন বাংলাদেশে অবস্থান রত কারো কাজে লাগবে কি না আমি জানিনা । কারন বাংলাদেশে মেধা , সার্টিফিকেট , টাকা , রুই কাতলা সব মিলিয়ে চাকুরী ক্ষেত্রে উপরে যাবার সুযোগ অনেকে পেয়ে থাকে । কিন্তু বিদেশে একটু কাজ জানলে ও ভুল বাক্যের ইংরেজি বলতে বা সঙ্করজাতের ভাষা বলতে পারলে অনেক সময় উপরে উঠার সিঁড়ি আমন্ত্রন জানায় ।
( সঙ্করজাতের ভাষা বলে পৃথিবীতে কিছু নেই এই শব্দটি আমি ব্যবহার করি মিশ্র ভাষার ক্ষেত্রে ! যেমন ; মি স্পিক রহিম তাল জলদি ,বাট রহিম বোলা দ্যাট ,না দেখলে মিস ! নাল্লাম নাল্লাম ! হা হা হা )
তো বুস্তেই পারছেন । কয়েক পর্বের সংক্ষিপ্ত টিউন টি আমি বানিয়েছি প্রবাসীদের উদেশ্যে ।
যারা কম্পিউটার সম্পর্কে হাল্কা ধারনা রাখেন ।কিন্তু, শুধু মাত্র এক্সেল এর জন্য মাঠে টাইম কিপিং এর কাজ করছেন । ক্যম্প বয় হয়ে ভাবছেন কপাল খারাপ ক্যম্প বস হতে পারলাম না । অফিস বয় হয়ে অন্যর সেবা করায় কাম্য । ইত্যাদি ক্ষেত্রে যারা আছেন তাদের জন্য এই সর্ট টিউন ।
আমি প্রায় সৌদি আরবে ১৫ জন কে কম্পিউটার চালানো শিখিয়েছি । তার মধ্যে ৫ জন পথ পেয়ে গেছে আগামি দুই তিন মাসের মধ্যে আরও দুই তিন জন পেয়ে যাবে ।
আবার ও বলছি আপনি যদি একজন স্মার্ট ইউজার হতে চান । আপনাকে অনেক কষ্ট করতে হবে অনেক কিছু জানতে হবে । এক্সেল এর পরিধি কিন্তু বিশাল । আমি শুধু মাত্র অফিসে সাধারণত যে কাজ গুলর প্রয়জন হয় সে গুলো সেয়ার করব । যারা এক্সেল এ জগতে নতুন তারা খুব সহজে এক্সেল নিয়ে কাজ করার পথ পেয়ে যাবে বলে আমার বিশ্বাস । বিভিন্ন ওয়েব সাইট ও বই পড়ে এক্সেল শেখা সম্ভব ! কিন্তু তা বেশ সময় সাপেক্ষ ব্যপার ।
তো আমরা শুরু করি “ এ সর্ট কোর্স অফ এক্সেল ”
শুরুতেই আমরা শিখব ফরমেট বানানো । এর পর বিভিন্ন ফরমেটে কিছু কাজ করব । কাজ করতে গিয়ে নানা সমস্যার মুখ মুখি হব । সেগুলোর সমাধার করার চেষ্টা করব ধীরে ধীরে ।
যে কোন ফরমেট বানানোর ক্ষেত্রে আপনাকে প্রথমে ভেবে নিতে হবে আপনি কেমন ফরমেট নিবেন । প্রয়জনে কাগজে আঁকিবুঁকি করে খসড়া বানিয়ে নিবেন । অনেক সময় আপনার বস আঁকিবুঁকির কাজ টুকু করে বা কোন কোম্পানির একটি ফরমেট দেখিয়ে মডিফায় করতে বলে থাকে । কিন্তু অধিকাংশ সময় আপনাকে কাজের বিবরণ দেবে ,সেই অনুপাতে আপনাকে ফরমেট বানিয়ে দিতে হবে । কিছু কিছু ক্ষেত্রে আপনাকে ফরমেট এর নাম বলে দেবে । (সুতরাং আপনাকে পেপার সম্পর্কে ভালো ধারনা থাকতে হবে ?
মনে করুন আপনাকে নিচের ফরমেট টি বানাতে বলা হল । কি ভাবে বানাবেন ?
আমি এক্সেল সম্পর্কে শুরু হতে শেষ পর্যন্ত টিউন করবনা । আমার এই টিউন বাংলাদেশে অবস্থান রত কারো কাজে লাগবে কি না আমি জানিনা । কারন বাংলাদেশে মেধা , সার্টিফিকেট , টাকা , রুই কাতলা সব মিলিয়ে চাকুরী ক্ষেত্রে উপরে যাবার সুযোগ অনেকে পেয়ে থাকে । কিন্তু বিদেশে একটু কাজ জানলে ও ভুল বাক্যের ইংরেজি বলতে বা সঙ্করজাতের ভাষা বলতে পারলে অনেক সময় উপরে উঠার সিঁড়ি আমন্ত্রন জানায় ।
( সঙ্করজাতের ভাষা বলে পৃথিবীতে কিছু নেই এই শব্দটি আমি ব্যবহার করি মিশ্র ভাষার ক্ষেত্রে ! যেমন ; মি স্পিক রহিম তাল জলদি ,বাট রহিম বোলা দ্যাট ,না দেখলে মিস ! নাল্লাম নাল্লাম ! হা হা হা )
তো বুস্তেই পারছেন । কয়েক পর্বের সংক্ষিপ্ত টিউন টি আমি বানিয়েছি প্রবাসীদের উদেশ্যে ।
যারা কম্পিউটার সম্পর্কে হাল্কা ধারনা রাখেন ।কিন্তু, শুধু মাত্র এক্সেল এর জন্য মাঠে টাইম কিপিং এর কাজ করছেন । ক্যম্প বয় হয়ে ভাবছেন কপাল খারাপ ক্যম্প বস হতে পারলাম না । অফিস বয় হয়ে অন্যর সেবা করায় কাম্য । ইত্যাদি ক্ষেত্রে যারা আছেন তাদের জন্য এই সর্ট টিউন ।
আমি প্রায় সৌদি আরবে ১৫ জন কে কম্পিউটার চালানো শিখিয়েছি । তার মধ্যে ৫ জন পথ পেয়ে গেছে আগামি দুই তিন মাসের মধ্যে আরও দুই তিন জন পেয়ে যাবে ।
আবার ও বলছি আপনি যদি একজন স্মার্ট ইউজার হতে চান । আপনাকে অনেক কষ্ট করতে হবে অনেক কিছু জানতে হবে । এক্সেল এর পরিধি কিন্তু বিশাল । আমি শুধু মাত্র অফিসে সাধারণত যে কাজ গুলর প্রয়জন হয় সে গুলো সেয়ার করব । যারা এক্সেল এ জগতে নতুন তারা খুব সহজে এক্সেল নিয়ে কাজ করার পথ পেয়ে যাবে বলে আমার বিশ্বাস । বিভিন্ন ওয়েব সাইট ও বই পড়ে এক্সেল শেখা সম্ভব ! কিন্তু তা বেশ সময় সাপেক্ষ ব্যপার ।
তো আমরা শুরু করি “ এ সর্ট কোর্স অফ এক্সেল ”
শুরুতেই আমরা শিখব ফরমেট বানানো । এর পর বিভিন্ন ফরমেটে কিছু কাজ করব । কাজ করতে গিয়ে নানা সমস্যার মুখ মুখি হব । সেগুলোর সমাধার করার চেষ্টা করব ধীরে ধীরে ।
যে কোন ফরমেট বানানোর ক্ষেত্রে আপনাকে প্রথমে ভেবে নিতে হবে আপনি কেমন ফরমেট নিবেন । প্রয়জনে কাগজে আঁকিবুঁকি করে খসড়া বানিয়ে নিবেন । অনেক সময় আপনার বস আঁকিবুঁকির কাজ টুকু করে বা কোন কোম্পানির একটি ফরমেট দেখিয়ে মডিফায় করতে বলে থাকে । কিন্তু অধিকাংশ সময় আপনাকে কাজের বিবরণ দেবে ,সেই অনুপাতে আপনাকে ফরমেট বানিয়ে দিতে হবে । কিছু কিছু ক্ষেত্রে আপনাকে ফরমেট এর নাম বলে দেবে । (সুতরাং আপনাকে পেপার সম্পর্কে ভালো ধারনা থাকতে হবে ?
মনে করুন আপনাকে নিচের ফরমেট টি বানাতে বলা হল । কি ভাবে বানাবেন ?

- ১ম ধাপ – আপনি কলাম গননা করে ফেলুন । এখানে ৮ টি কলাম নেয়া হয়েছে । ২য় ধাপ – আপনি সিটের যে কোন সেলে । একটি শব্দ , বাক্য বা বর্ণমালা লিখে আপনার বাম সাইডে মনিটরের উপরের দিকে কর্নারে office button – প্রিন্ত-প্রিন্ট প্রিভিউ এ ক্লিক করুন । ক্লোজ প্রিন্ট প্রিভিউ এ ক্লিক করে বেড় হয়ে যান । লক্ষ করুন আপনার সিটে ডিফল্ট মার্জিন বরাবর দাগ দেখা যাচ্ছে । অর্থাৎ আপনি কাজ করার সিমানা পেয়ে গেলেন । ৩য় ধাপ – কলাম a এর শেষ b এর শুরু তে মাউস নিয়ে গেলে দেখবেন কার্সর কিছুটা প্লাস আকার ধারন করেছে । এবার মাউসের ডান বাটন চেপে ধরে ড্রাগ করুন বাম দিকে । c ড্রাগ করুন ডান দিকে । এভাবে সকল কলাম আনুমানিক সাজিয়ে নিন ।আপনার পেজে যে দাগ টি দেখা যাচ্ছে তার মধ্যেই নয়ত আপনার ফরমেট হবে কিন্তু একটি পেজে তা প্রিন্ট হবেনা । ( হুবহু একই মাপের ফরমেট হলে আপনাকে স্কেল দিয়ে মেপে নিতে হবে । )



একটি মন্তব্য পোস্ট করুন